প্রতিনিধি
সুদীপ্ত বোস : ব্যারাকপুর
কিছু জিজ্ঞাসা করলেন,
এই প্রথম আমরা প্রাণীর প্রতি এত ভালবাসা দেখি,
এই কর্মসূচি টি ৩০ দিন ধরে হচ্ছে ,
এরপরও আপনারা এই কর্মসূচি করবেন ।
অবশ্যই করবো কেননা ওদেরও খিদে পায় আমাদের মতো, মানুষ তো নিজেরটা নিজে ব্যবস্থা করে নিতে পারে,পশু তো পারে না আমাদের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল আমরা যদি না একটুখানি দিই তাহলে ওরা কোথায় পাবে,
আপনাদের তো একটা টিম কাজ মানে অনেকেই কাজে আছে সবাই সবার কাছ থেকে কিরকম প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন, সবাই কিরকম হেল্প করছে সবাই খুব ভালো হেল্প করছে এটা ব্যারাকপুর পশু প্রেমিক এর কয়েক জন সদস্য মিলে শুরু করেছে খুব ভালো হেল্প পাচ্ছি হেল্প না পেলে তো এভাবে করতে পারতাম না প্রশাসন হেল্প করছে সবাই হেল্প করছেন খুব ভালোভাবে হচ্ছে ।

সমাজের কাছে কিছু বার্তা দিলেন
সব মানুষের একটা সীমাবদ্ধতা আছে আমিও ধরুন আজকে দিতে দিতে একটা সময় হয়তো অনেকটা পারবো না কিন্তু আমি এটাই বলব সবাই যদি নিজের এলাকায় প্রতিদিন রান্না যেটুকু করছে তার মধ্যে যদি এক মুঠো ভাত বেশি বা দুটো রুটি বেশি করে দেয় তাদের এরিয়া টা ফিট করে তাহলে পরে সব বাচ্চারাই মোটামুটি কম বেশি খেয়ে ভালো থাকে এটাই এটা সমাজের ব্যালেন্সটা মেন্টেন করতেই হবে ।
রাস্তার কুকুরকে খাওয়ানো ২৬ শে মার্চ থেকে ১২ মে পর্যন্ত শুরু হয়েছে।
আমরা প্রতিদিন ৪০০ টিরও বেশি কুকুরকে খাওয়াই।
অঞ্চল মোট ব্যারাকপুর এবং কল্যাণী এক্সপ্রেসওয়ে
ব্যারাকপুর পশুপাখি।
এই কর্মসূচি সদস্য,
তমসা ভৌমিক, বিশ্বজিৎ রায়, তারক দাস, রাজীব নন্দী, রিম্পি, গোলাপী, সমীর, সুভো,
সুপ্রিও ভৌমিক,
সরোজ স্যার, গৌতম স্যার, আশিম …
