মলয় দে নদীয়া :- রানাঘাট ২ ব্লকের ৬ পরিযায়ী শ্রমিকের রিপোর্ট করোনা পজিটিভ। ৫ জনের বাড়ি রুপশ্রীপল্লী এবং ১জন বৈদ্যপুর গ্রামের।
১৭ তারিখ এদের সোয়াব টেস্ট হয়। ২২ তারিখ রিপোর্ট আছে। এরা সকলেই মহারাষ্ট্র এবং দিল্লি থেকে ফিরে হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন। পরিবারের সদস্যদের সোয়াব টেস্ট এবং এলাকা সিল করার কাজ শুরু করা হচ্ছে।
জানিয়েছেন রানাঘাটের মহকুমাশাসক হরসিমরন সিং।
শুক্রবার রাত ১২.৩০ মিনিট নাগাদ শ্যামনগর রূপশ্রীপল্লীর করোনা আক্রান্ত রোগীকে এম্বুলেন্স করে কল্যানীর একটি বেসরকারী হাসপাতালে নিয়ে গেছে স্বাস্থ্য কর্মীরা। তার পর থেকে আর দেখা নেই স্বাস্থ্য কর্মীদের। আক্রান্তের বাড়ি,গ্রাম এখনো সিল করেনি প্রশাসন।
এমনকি শনিবার দুপুর অবিধি এলাকা স্যানিটাইজিং করাও হয়নি। একবার মাত্র রানাঘাট থানার পুলিশ এলাকায় টহল দিয়ে গেছে।গৃহবন্দী অবস্থায় রয়েছেন আক্রান্তের স্ত্রী,মা,দুই মেয়ে।প্রতিবেশীদের অভিযোগ,তারা নিজেদের উদ্যোগে বিভিন্ন রাস্তা সিল করেছে।
কিন্তু প্রশাসন থেকে এখনো কোন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছেনা। দিল্লী থেকে ফিরে পথের সাথী কোয়ারেন্টাইনে ৪ দিন ছিলেন আক্রান্ত।
১৭ তারিখ স্যোয়াব টেস্ট করার পর রূপশ্রীপল্লীতে নিজের বাড়ি চলে আসেন তিনি। তারপর থেকে বাড়িতেই ছিলেন।আক্রান্তের স্ত্রী জানিয়েছেন তারা সকলেই গৃহবন্দীই ছিলেন।তবে পরিবারের বাকী সদস্যদের টেস্ট এখনো করায় নি স্বাস্থ্য দপ্তর।
