মলয় দে নদীয়া:-স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে নদীয়া জেলার অবজারভার তথা বনমন্ত্রী রাজিব ব্যানার্জি আজ সারাদিন কাটালেন জেলার ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে।
প্রথমে কল্যাণীতে বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে পরিদর্শন করার সাথে প্রশাসনিক কর্তাব্যক্তিদের আলোচনার মাধ্যমে একটা প্রাথমিকভাবে রিপোর্ট তৈরি করেন। অন্যদিকে বিকালের দিকে কৃষ্ণনগরে এসে একইভাবে আরেকটি রিপোর্ট তৈরি করেন। তিনি জানান “নদীয়া জেলায় আমফানের আগমন সম্পূর্ণ আকস্মিক! তাও প্রশাসনিক দক্ষতায় অতি দ্রুততার সঙ্গে রাস্তার উপর থেকে ভেঙে পড়া গাছ সরানো, কিছু জায়গায় ইলেকট্রিসিটির ব্যবস্থা, পানীয় জল সহ বেশ কিছু সমস্যা দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা গেছে।
তাড়াহুড়ো করে নয় একটু সময় দিয়ে সমগ্র ক্ষয়ক্ষতির হিসাব করে তবেই সরকারি সহযোগিতা ব্যবস্থা। এত বড় দুর্যোগ যা আমি কখনো আমার জীবনে দেখিনি, তাই পরিমাপ করতে সময় লাগবে যথেষ্ট। একদিকে ঘরবাড়ির ক্ষতি, অন্যদিকে বিভিন্ন কৃষিজ ফসলের ক্ষতি।”
সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তাহেরপুর প্রসঙ্গে তিনি জানান শিলিগুড়ি পৌরসভায়, তাহেরপুর পৌরসভায় দলীয় নয় অথচ চেয়ারপারসন করা হয়েছে, এটাই মুখ্যমন্ত্রীর এবং মা-মাটি-মানুষের সরকারের বৈশিষ্ট্য।
তবে দুজন কাউন্সিলর পৌর পরিষদে রাখার বিষয়ে তিনি জানান কোথায় কাকে রাখলে পৌরসভা ভালোভাবে চলবে সেটা পৌরমন্ত্রী জানেন। তবে এ প্রসঙ্গে বিরোধিতা কিছু নেই ।
