মলয় দে নদীয়া:-প্রবীণরা বলেন ডান হাত দান করলে, টের পাবেনা বাঁহাত! অথচ মহাভারতে কর্ণ, অর্জুন পুত্র পরীক্ষিতের দানের কথা আমাদের সকলেরই জানা। প্রশ্ন হলো কি করে?
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে, আত্মকেন্দ্রিক প্রচারের জন্যই হোক আর প্রকৃত সহযোগিতার জন্যই হোক দান বা সহযোগিতার হার যে বেড়েছে সে বিষয়ে কোনো দ্বিমত নেই!
অনেকের মতে ছবি পোস্ট ভিডিও করার পরে দর্শকদের মধ্যে থেকে অনেকে অনুপ্রাণিত হন , বিবেক চেতনা উজ্জীবিত হয় অথবা নিজেকে জাহির করার সুবর্ণ সুযোগ মেলে।
আবার অন্যদিকে একজনকে সামান্য কিছু সহযোগিতা করছে 10 জন মিলে সেই ছবিও ভাইরাল হয়! যা সত্যি দৃশ্য দূষণ এর আওতায় পড়ে। তবে এটাও ঠিক রাজনৈতিক কর্তাব্যক্তিদের রাজনৈতিক প্রভাবের কারণেই , সমালোচকরা দাঁত ফোটাতে না পারলেও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বা ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ ধরনের ঘটনায় সরব হতে দেখা যায় অনেককেই। বেশকিছু সমাজকর্মী,স্বেচ্ছাসেবীদের মতে প্রতি হিংসা থেকে এ ধরনের নানা কুরুচিকর মন্তব্য চোখে পড়লেও, অতিবড় সমালোচকও জীবনে একবার হলেও যুক্তহন দানকর্মের সাথে, তখনই ভাঙ্গে ভ্রম। তাই দূর থেকে অনেক কিছু বলা যায়, আর যদি আত্মপ্রচারের কথাই বলেন! তাহলে হোক না ভালো কাজের প্রতিযোগিতা, বয়ে যাক সহযোগিতার বন্যা।
এ বিষয়ে আমাদের দর্শকদের কি মত?
