মলয় যে নদীয়া:- “রোটি কাপড়া অর মৌকান” শুধু হিন্দি কাহাবত না। অর্থনৈতিক দিক থেকে পিছিয়ে পড়া প্রত্যেকে এইটুকু জোগাড় করতেই হিমশিম খান সারাবছর! তার ওপর দীর্ঘদিন লকডাউনে কর্মবিরতি।
সদ্য পড়াশোনা শেষ করে কাজ না পাওয়া কিছু যুবক প্রথম প্রস্তাব রেখেছিল তাদের মায়েদের কাছে, নিজের জন্য চারটে রুটির বদলে দুটো রুটি বাড়তি বানানোর অনুরোধ। এভাবেই নজন দুটো করে আঠারোটা রুটি রেল স্টেশন, হাসপাতাল, পথের প্রান্তে বাসস্ট্যান্ডে থাকা ভবঘুরে মানসিক ভারসাম্যহীনদের আহার যুগিয়েছিল। কিছু সহৃদয় ব্যক্তি, এবং বাড়ির মায়েরা এই শুভ উদ্যোগে সামিল হয়ে রুটির সংখ্যা ক্রমাগত বাড়তে থাকলো।
